4G, 5G নেটওয়ার্ক আছে কিন্তু এর ইন্টারনেট স্পিড নেই বললেই চলে। নামে নেটওয়ার্ক কাজে কিছুই না। ভাইরে ভাই গ্রামের দিকে ইন্টারনেট স্পিড বলতে কিছু আছে মনে হয় না। আমি একবার গ্রামে গিয়েছিলাম বেড়াতে মনে হচ্ছে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আমার। সাধারণ মোবাইলে কথা বলার জন্য নেট পাচ্ছিলাম না সেখানে ইন্টারনেট চালানোর কথা তো দূরেই থাক। আমাদের টার্গেট ছিল ১ সপ্তাহ বেড়ানোর জন্য সেখানে আমরা মাত্র চার দিনেই ব্যাক করলাম শহরে।
জানিনা গ্রামের মানুষ কিভাবে কাজ করে অথবা তারা চাইলেও তাদের স্বপ্ন অনলাইন ক্যারিয়ারের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করতে পারে না। মানুষ কত অসহায় তারা চাইলে ভালো কিছু করতে পারে না কিন্তু শহরে প্রত্যেকটা বাসায় প্রত্যেকটা রুমে ওয়াইফাই এভেলেবেল রয়েছে যার স্পিড আপ ডাউন করা যায় কিন্তু গ্রামে কেবলমাত্র ইন্টারনেট ব্যবস্থাটাও এখনো প্রযুক্তির দিক থেকে আগানো হয়নি।
প্রযুক্তির দিক থেকে আমাদের দেশে ইন্টারনেট স্পিড ইন্টারনেট ব্যবস্থা অনেক নিচু অবস্থানে এখনো আমাদের উচিত ইন্টারনেট ব্যবস্থাকে আরো ভালো পর্যায়ে পৌঁছানো। বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ যেই পরিমান আঘাত সেই তুলনায় আমরা প্রচুর পিছিয়ে আছি। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ সব কিছুই করতেছে বিশেষ করে চিন, জার্মান, আমেরিকা সহ আরো বিভিন্ন বিষয়গুলো তথ্য প্রযুক্তির দিক থেকে অনেক বেশি এগিয়ে যাচ্ছে তারা এগিয়ে যাচ্ছে তাদের তথ্য প্রযুক্তি কে নিয়ে।
অন্যান্য দেশের তথ্যপ্রযুক্তি তুলনায় আমরা অনেক বেশী পিছিয়ে আছি। অন্যান্য দেশে দেখা যায় সচারাচার অনেক সময় বিভিন্ন জিনিস বানিয়ে তাক লাগিয়ে দে সমগ্র পৃথিবীতে, সেই তুলনায় আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত তেমন কিছুই দেখা যায়নি তাহলে বুঝতেই পারছেন কোথায় আছে আমাদের প্রযুক্তির কর্মস্থান কোথায় আছে আমাদের প্রযুক্তির অগ্রগতি।
4G নেটওয়ার্ক এর পরিণতি!
সর্বোপরি প্রযুক্তিকে আঘাতে আমাদেরকে সহায়তা করতে হবে সরকারকে সহায়তা করতে হবে যারা দেশকে পরিচালনা করে তাদেরকে সহায়তা করতে হবে। ২০২১ সালে এসেও কেউ তথ্য প্রযুক্তি ছাড়া ভাবে না। এখন প্রযুক্তি যেন প্রতিটি ঘরে ঘরে এমন সিস্টেম করতে হবে, খেয়াল করলে দেখা যাবে শহর কিংবা গ্রাম প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে এখন স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে এমন এমন ঘর রয়েছেন যে ঘরে যে কজন মেম্বার সেই কয়টি স্মার্টফোন রয়েছে এখন যেন হ্যান্ডসেট মানুষের কাছে অব্যবহৃত বস্তু।
এখন জেনে স্মার্ট ফোন ছাড়া মানুষ ভাবতেই পারেনা ক্লাস এইটে পড়া ছেলেমেয়েদের হাতে তথ্য প্রযুক্তি আর ইন্টারনেট এর দিক থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছি। তথ্যপ্রযুক্তির দিকে আরো বেশি অগ্রসর হতে আমাদেরকে আরো বেশি পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের দেশে এমন কিছু তৈরি করতে হবে যাতে সমগ্র পৃথিবীর মানুষ আমাদের কে চিনে আমাদেরকে জানে আর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করতে হলে ইন্টারনেটের বিকল্প কিছুই নেই তাই ইন্টারনেট কে সর্বপ্রথম স্ট্রং এবং মজবুত করতে হবে।
শহরে কতজন মানুষ আর রয়েছেন মানুষ তো সবই গ্রামে দেখা যায় গ্রামের মানুষগুলো ইন্টারনেট সেবা থেকে অধিকাংশ মানুষ বঞ্চিত তাদেরকে ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে হবে তারা যেন ইন্টারনেট সেবা উপভোগ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে এতে করে আমাদের দেশ উন্নত প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে যাবে। আমরাও চাই অন্য অন্য দেশগুলোর মতো প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে যেতে।
আমাদের দেশে কিসের অভাব? শান্তি, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান সহ সব কিছুর ব্যবস্থা পর্যাপ্ত রয়েছে নেই শুধু ইন্টারনেট প্রযুক্তির সেবা সেবা থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে সরকারের বিশেষ লক্ষ্য দেয়া উচিত বিশেষ লক্ষ্য দেয়া উচিত তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের। এই সময় প্রযুক্তি ছাড়া যেন মাথায় কিছুই আসেনা সবকিছু শুরুতেই যেন আমরা প্রযুক্তিকে আগে রাখি। কোনো কিছু তৈরি করার শুরুতেই আমরা প্রযুক্তিকে প্রধান্য দিয়ে থাকি তাই প্রযুক্তির বাইরে আমরা কল্পনাও করতে পারি না।
তথ্যপ্রযুক্তি-এর সেবা আরো বেশি ভালো করতে হবে। প্রত্যেক টা ঘরে ঘরে তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে হবে তাহলেই দেশ এগিয়ে যাবে দেশের মানুষ এগিয়ে যাবে দেশের অধিকাংশ মানুষ তাহলে দেখা যায় সংকটে ভুগবে না। গ্রামের অধিকাংশ ছেলে-মেয়ে রয়েছে যারা সুশিক্ষায় শিক্ষিত কিন্তু তারা চাইলেই অনলাইন থেকে কোন সেবা উপভোগ করতে পারছে না তারা চাইলেই অনলাইনে কোন জব করতে পারছে না বিশেষ করে গ্রামগঞ্জে ইন্টারনেট সেবাটি খুবই দুর্বল থাকে।
শহরের মতো গ্রামকে তৈরি করতে হবে প্রযুক্তির দিক থেকে ইন্টারনেট সেবার দিক থেকে ইন্টারনেট সেবা মানেই প্রযুক্তিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। প্রযুক্তির দেখা খুবই নিকটে মিলবে ইনশাআল্লাহ।